দক্ষিণ সুরমা প্রতিনিধিঃ
দক্ষিণ সুরমার অপরাধ বানিজ্যের আরেক নাম কশেম। অল্প দিনেই আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে হয়েছে কোটিপতি। জিরো থেকে একেবারে হিরো। তাই কোটি টাকার বিলাশবহুল বাসাবাড়ি বানিয়ে অবাক লাগিয়ে দিয়েছে সাধারণ মানুষকে। কাশেম আর তার যুবতী মেয়ের খপ্পরে পরে হয়েছে অনেক পরিবার পরিজন ছাড়া ও সর্বস্বান্ত।
স্কুল কেলেজগামী ছাত্রগন বিদ্যালয়ে না গিয়ে কাশেমের শিলং তীরের আড্ডায় বসে সব হারিয়ে খালি হাতে বাড়ি ফিরে। এতে যুব সমাজ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচছে। দক্ষিণ সুরমার অপরাধ বানিজ্যের সাথে সম্পৃক্ত দের তালিকা করে এসব অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা প্রয়োজন বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। অভিযোগে আরো জানা যায়, গত ২০১৮ সালে ৯ জানুয়ারী
সিলেট জেলা প্রশাসক বরাবরে দক্ষিণ সুরমার পক্ষ থেকে দক্ষিণ সুরমার অপরাধীদের নাম তালিকা উল্লেখ করে লিখিত অভিযোগ করা হয় যার স্মারক নং ৫৩। কিন্তু দুঃখের বিষয় আজো এসব অপরাধীদের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক কোনো ব্যাবস্থা নেয়া হয়নী। অথছ প্রশাসনের সদিচ্ছা থাকলে ছোট্ট এই শহরেরর এক কোণে এমন ঘৃণ্যতম অপরাধের পুনরাবৃত্তি হতোনা।